1. imran.vusc@gmail.com : প্রিয়আলো ডেস্ক : প্রিয়আলো ডেস্ক
  2. m.editor.priyoalo@gmail.com : Farhadul Islam : Farhadul Islam
  3. priyoalo@gmail.com : প্রিয়আলো ডেস্ক :
  4. imran.vus@gmail.com : Sabana Akter : Sabana Akter
রেমিট্যান্স গ্রহণে রেট নির্ধারণের প্রস্তাব ব্যাংকগুলোর - প্রিয় আলো

রেমিট্যান্স গ্রহণে রেট নির্ধারণের প্রস্তাব ব্যাংকগুলোর

  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ৮৯
Untitled 1

ব্যাংকগুলোর প্রবাসীদের নিকট থেকে রেমিট্যান্স গ্রহণ করতে প্রতিযোগিতা করে থাকে। যে ব্যাংক রেট বেশি দেয় প্রবাসীরা সে প্রতিষ্ঠান থেকে রেমিট্যান্স পাঠায়। যারা রেট দাম দিতে পারে তারাই পায় রেমিট্যান্স। এই সমস্যা সমাধানে রেমিট্যান্স ক্রয়ের ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলোর জন্য একটি নির্দিষ্ট রেট নির্ধারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিকট প্রস্তাব দিয়েছে ব্যাংকগুলো।

বৃহস্পতিবার (৮ সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠিত বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে অ্যাসোসিয়েশন অফ ব্যাংকার্স বাংলাদেশ (এবিবি) এবং বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলারস অ্যাসোসিয়েশনের (বাফেদা) এই সুপারিশ করেছে বলে জানা গেছে।

বৈঠক শেষে বাফেদার চেয়ারম্যান ও সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আফজাল করিম বলেন, ডলারের দাম যাতে আর না বাড়ে আমরা সে ধরনের উদ্যোগ নিতে যাচ্ছি। বাজারকে স্থিতিশীল করার জন্য যে ধরনের উদ্যোগের দরকার তা নেওয়া হবে। এজন্য আরও সপ্তাহখানেক সময়ের প্রয়োজন। শিগগিরই ডলারের সংকট কেটে যাবে বলে আশা করেন তিনি।

সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাশরুর আরেফিন বলেন, ত্রিপক্ষীয় বৈঠক আরও ২-৩ দিন চলবে। বাস্তবে মার্কেটের অবস্থা কী তা বোঝার চেষ্টা করছি আমরা। যাচাই-বাছাই শেষে সিদ্ধান্ত জানা যাবে।

এবিবি চেয়ারম্যান সেলিম আর এফ হোসেন বলেন, ডলার মার্কেট নিয়ে আগামীতে কী ধরনের নীতিমালা করা যেতে পারে সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। তবে কোনও সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়নি। আগামী সপ্তাহে একটা সিদ্ধান্তে আসতে পারে বলে জানান তিনি।

তিনি বলেন, আমাদের দেশের কারেন্ট একাউন্ট ব্যালেন্স অনেকটাই পজিটিভ। পার্থক্যটা অনেকাংশে কমে এসেছে। ভবিষ্যতে এই ঘাটতি আরও কমে আসবে। সুতরাং ডলার সংকট খুব বেশিদিন থাকবে না বলেও আশা করছেন তিনি।

এদিকে, ডলারে অতিরিক্ত মুনাফার কারণে এ পর্যন্ত ১২ ব্যাংকের নিকট ব্যাখ্যা চেয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ ছাড়া গত ৪ সেপ্টেম্বর ২৭ ব্যাংকের ৭১টি ক্রেডিট কার্ডে ডলার লেনদেনের সীমা লঙ্ঘনের মতো অনিয়ম পাওয়ায় তাদের নিকট ব্যাখ্যা চেয়ে নোটিশ দেওয়া হয়েছে। ডলারের সংকট ও কারসাজির সঙ্গে জড়িত থাকায় এর আগে ৬ ব্যাংকের ট্রেজারি বিভাগের প্রধানদের অপসারণ, ৫টি মানি এক্সচেঞ্জের লাইসেন্স স্থগিত এবং ৪৫টি মানি এক্সচেঞ্জ হাউজকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া যাতে কেউ কৃত্রিমভাবে ডলার সংকট না করতে পারে তার জন্য ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মেও নজরদারি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

ডলারের বাজারে স্থিতিশীলতা ফেরাতে ব্যাংক ও মানি এক্সচেঞ্জগুলোকে মুনাফার হারও নির্ধারণ করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এখন থেকে ব্যাংক যে দরে ক্যাশ ডলার বিক্রি করবে সেই দরকে বেঞ্চ মার্ক ধরে তার চেয়ে ১ টাকা বেশি দরে কিনতে পারবে এবং সর্বোচ্চ ১.৫০ টাকা বেশি দরে বিক্রি করতে পারবে মানি এক্সচেঞ্জগুলো।

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved priyoalo.com © 2023.
Site Customized By NewsTech.Com
x