1. imran.vusc@gmail.com : প্রিয়আলো ডেস্ক : প্রিয়আলো ডেস্ক
  2. m.editor.priyoalo@gmail.com : Farhadul Islam : Farhadul Islam
  3. priyoalo@gmail.com : প্রিয়আলো ডেস্ক :
  4. imran.vus@gmail.com : Sabana Akter : Sabana Akter
যে খাবার খেলে হবে গিরায় গিরায় ব্যথা - প্রিয় আলো

যে খাবার খেলে হবে গিরায় গিরায় ব্যথা

  • আপডেট সময় শুক্রবার, ১৭ জুন, ২০২২
  • ১১৬
শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে গেলে কমানোর উপায়

দৈনিক খাদ্যাভ্যাসের কারণে অনেকেরই শরীরের বাসা বাঁধছে নানা জটিলতা। নানান রোগের সঙ্গে শরীরের বিভিন্ন জয়েন্টে ব্যথা এখন নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দীর্ঘদিন ধরে জয়েন্টে ব্যথা থাকলে তা রিউমাটয়েড আরথ্রাইটিস, লাইম ডিজিজ, গাউট, লুপাসের মতো জটিল রোগের কারণ হতে পারে। পেশি বা জয়েন্টের ব্যথা মূলত দীর্ঘক্ষণ বসে কাজ, মানসিক চাপ, স্থূলতা, অত্যধিক ওয়ার্কআউট, ভুল খাদ্যাভ্যাসের কারণেও হতে পারে।

চিনি

অতিরিক্ত চিনি কখনোই উপকারী নয়। বরং এই চিনি থেকে যতটা দূরে থাকা যায় ততই শরীরের জন্য ভালো। চিনি বেশি খেয়ে ফেললে বেশি মাত্রায় সাইটোকাইন নিঃসরণ হয়। আর এ কারণেই বাড়ে জয়েন্টে ব্যথা, জ্বালা ও ফোলাভাব। তাই প্রতিদিনের খাবারের তালিকা থেকে যতটা সম্ভব চিনিকে বিদায় জানান।

এমএসজি

মনোসোডিয়াম গ্লুটামেট বা এমএসজি হলো একটি যৌগ। এটি মূলত খাবারের স্বাদ বাড়াতে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কিন্তু এটি স্বাদ বাড়ালেও জয়েন্ট পেইনের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয় কয়েকগুণ। সেইসঙ্গে সারা শরীরে জ্বালা এবং ফোলাভাব সৃষ্টি করতে পারে। তাই এমএসজি ব্যবহৃত খাবার না খাওয়াই ভালো।

গ্লুটেন

গ্লুটেন হলো এক ধরনের প্রোটিন যা মূলত গম, রাই, বার্লি ইত্যাদিতে থাকে। এটি এক ধরনের আঠালো পদার্থ, যা বেক করার সময় খাবারকে ফেঁপে উঠতে সাহায্য করে। পাউরুটি, পাস্তা, রুটি, কেক, সস, চিপস, বিয়ার এ ধরনের খাবারে থাকে গ্লুটেন। স্নায়ুর তন্তুকে ক্ষতিগ্রস্ত করে অতিরিক্ত গ্লুটেনযুক্ত খাবার। ফলে পেশির নড়াচড়া করার শক্তি বাধাগ্রস্ত হয়। এছাড়াও ডায়রিয়া, পেটের তলদেশে ব্যথা, কোষ্ঠকাঠিন্য, মাথাব্যথা, চুলকানি ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে।

রেড মিট

এই মাংস খেতে যতই সুস্বাদু হোক না কেন, জয়েন্ট পেইন বাড়াতে এটি বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারে। কারণ এতে থাকে প্রচুর স্যাচুরেটেড ফ্যাট। আপনি যদি ইতিমধ্যে জয়েন্ট পেইনে ভুগে থাকেন তবে কম ফাইবার এবং উচ্চ চর্বিযুক্ত খাবার অবশ্যই এড়িয়ে চলবেন। নিয়মিত প্রচুর রেড মিট খেলে পাকস্থলিতে কিছু ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া দ্রুত গতিতে বাড়তে শুরু করে। সেসব ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতির কারণে মাংসের কারনিটিন নামের উপাদান ভেঙে গিয়ে ট্রাইমিথাইল্যামিন যৌগে পরিণত হয়। এটি রক্তে শোষিত হয়ে ও লিভারের বিপাক ক্রিয়ায় ভেঙে ট্রাইমিথাইল্যামিন-এন-অক্সাইডে পরিণত হয়। যা প্রদাহ সৃষ্টি করে জয়েন্টগু এবং সংবহনতন্ত্রে।

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved priyoalo.com © 2023.
Site Customized By NewsTech.Com
x