1. imran.vusc@gmail.com : প্রিয়আলো ডেস্ক : প্রিয়আলো ডেস্ক
  2. m.editor.priyoalo@gmail.com : Farhadul Islam : Farhadul Islam
  3. priyoalo@gmail.com : প্রিয়আলো ডেস্ক :
  4. imran.vus@gmail.com : Sabana Akter : Sabana Akter
মুক্তিযোদ্ধার ন্যূনতম বয়স সাড়ে ১২ বছর - প্রিয় আলো
শিরোনাম
সুন্দরবনে আগুন কেন, গভীরভাবে খতিয়ে দেখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন স্থগিত উপজেলা ভোট: নির্দেশনা অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার ফের হুঁশিয়ারি কাদেরের চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত আপাতত নেই: জনপ্রশাসন মন্ত্রী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সব কার্যক্রম স্বাভাবিক হবে মঙ্গলবার চিপসের প্যাকেট ১, ডাবের খোসা ও দইয়ের পাত্র ২ টাকায় কিনবে ডিএনসিসি জেদ্দা, মক্কা ও মদিনায় সীমাবদ্ধ থাকবে হজ ভিসা সব নারী সাধু না: রিচা চাড্ডা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার গুণগত মান বাড়াতে কর্তৃপক্ষের প্রতি নির্দেশ রাষ্ট্রপতির ডেঙ্গু প্রতিরোধে নগরবাসীকে সম্পৃক্ত করতে হবে: মেয়র আতিক

মুক্তিযোদ্ধার ন্যূনতম বয়স সাড়ে ১২ বছর

  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ১৮ জানুয়ারী, ২০১৮
  • ৩৫৯
3

সচিবালয় প্রতিবেদকঃ মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে বিবেচনার ক্ষেত্রে ন্যূনতম বয়স পুনর্নির্ধারণ করে পরিপত্র জারি করেছে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়। পরিপত্র অনুযায়ী, এখন থেকে মুক্তিযোদ্ধা বিবেচনার বয়স ৩০ নভেম্বর ১৯৭১ সালে কমপক্ষে ১২ বছর ৬ মাস হতে হবে।

বুধবার মন্ত্রণালয় এ সংশোধিত পরিপত্র জারি করে।

উল্লেখ্য, গত বছরের ১৯ জুন জারি করা মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ৭৭২ স্মারকের পরিপত্র অনুযায়ী মুক্তিযোদ্ধা বিবেচনার ন্যূনতম বয়স ১৩ বছর ছিল।

এর আগে ২০১৬ সালের ৮ নভেম্বর জারিকৃত মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আগের পরিপত্রে বলা হয়েছিল, ‘মুক্তিযুদ্ধকালীন ১৩ বছর বয়সের নিচের কেউ মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি পাবে না।’

ওই আদেশে বলা হয়েছিল, ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণায় সাড়া দিয়ে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ থেকে ওই বছরের ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত যেসব ব্যক্তি বাংলাদেশের স্বাধীনতার লক্ষ্যে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন তারা মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে গণ্য হবেন। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে নতুনভাবে অন্তর্ভুক্তির ক্ষেত্রে মুক্তিযোদ্ধার বয়স ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ তারিখে ন্যূনতম ১৩ বছর হতে হবে।’

প্রসঙ্গত, যারা মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে গণ্য হবেন তারা হলেন- যেসব ব্যক্তি মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের জন্য বাংলাদেশের সীমানা অতিক্রম করে ভারতের বিভিন্ন ট্রেনিং ও প্রশিক্ষণ ক্যাম্পে নাম অন্তর্ভুক্ত করেছেন। যেসব বাংলাদেশি পেশাজীবী মুক্তিযুদ্ধের সময় বিদেশে অবস্থানকালে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বিশেষ অবদান রেখেছেন এবং যেসব বাংলাদেশি বিশিষ্ট নাগরিক বিশ্বে জনমত গঠনে সক্রিয় ভূমিকা রেখেছেন। যারা মুক্তিযুদ্ধকালীন মুজিবনগর সরকারের অধীনে কর্মকর্তা-কর্মচারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। সশস্ত্র বাহিনী, পুলিশ, ইপিআর, আনসার বাহিনীর সদস্য যারা মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেছেন। মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী ও মুজিবনগর সরকারের সঙ্গে সম্পৃক্ত এমএনএ এবং এমপিএ (গণপরিষদ সদস্য)। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের সহযোগী কর্তৃক নির্যাতিত নারীরা (বীরাঙ্গনা)। স্বাধীন বাংলা বেতারকেন্দ্রের শিল্পী ও কলাকুশলী এবং দেশ ও দেশের বাইরে দায়িত্ব পালনকারী বাংলাদেশি সাংবাদিক। স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের খেলোয়াড়। মুক্তিযুদ্ধকালে আহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসাসেবা প্রদানকারী মেডিক্যাল দলের ডাক্তার, নার্স ও সহকারী।

এর আগে ২০১৪ সালের ১৩ অক্টোবর জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের (জামুকা) ২৫তম সভায় একাত্তরে পাকিস্তানি বাহিনী এবং রাজাকারদের হাতে নির্যাতিত নারীদের মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। একাত্তর সালে যাদের বয়স ১৫ বছরের নিচে ছিল, ওই সভায় তাদের বাদ দিয়ে মুক্তিযোদ্ধার নতুন সংজ্ঞাও ঠিক করা হয়।

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved priyoalo.com © 2023.
Site Customized By NewsTech.Com
x