চট্টগ্রামের ইপিজেড থানা এলাকা থেকে নিখোঁজ সাত বছর বয়সী শিশু আয়াতকে শ্বাসরোধে হত্যার পর মরদেহ ছয় টুকরো করে নদীতে ফেলে দেয়া হয় বলে জানিয়েছে পিবিআই।
এ ঘটনায় জড়িত আবির আলী নামের এক যুবককে গ্রেপ্তারের পর সে পুলিশ ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশের (পিবিআই) কাছে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য স্বীকার করে নিয়েছেন।
নিহত আয়াত নগরের ইপিজেড থানা এলাকার মোহাম্মদ সোহেল রানার সন্তান।
আটক আবিরের বরাত দিয়ে পিবিআই চট্টগ্রাম মেট্রোর পুলিশ সুপার নাঈমা সুলতানা বলেন, মুক্তিপণের উদ্দেশ্যে ঘটনার দিন বিকেলে আয়াতকে অপহরণের চেষ্টা করে আবির। এ সময় আয়াত চিৎকার করলে তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করে।
পরে মরদেহ আকমল আলী সড়কের বাসায় নিয়ে ছয় টুকরো করে। ‘খণ্ডিত মরদেহগুলো দুটি ব্যাগে নিয়ে বেড়িবাঁধ এলাকায় নদীতে ফেলে দেয়।
১৯ বছর বয়সী আবির আয়াতের দাদা বাড়ির সাবেক ভাড়াটিয়া। তিনি নগরের আকমল আলী সড়কে মায়ের সঙ্গে থাকেন।
নাঈমা সুলতানা বলেন, সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে আবিরকে বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে আকমল আলী সড়ক থেকে আটক করা হয়। সে হত্যার কথা স্বীকার করেছে।
প্রিয়আলো/আইকে