1. citymelaltd@gmail.com : আবু হেনা : আবু হেনা
  2. foysalmahmudbd9@gmail.com : ফয়সাল মাহমুদ : ফয়সাল মাহমুদ
  3. imran.vusc@gmail.com : প্রিয়আলো ডেস্ক : প্রিয়আলো ডেস্ক
  4. kkomol296@gmail.com : kamrul Hossain : kamrul Hossain
  5. m.editor.priyoalo@gmail.com : Farhadul Islam : Farhadul Islam
  6. nurulimran26@gmail.com : নুরুল ইমরান : নুরুল ইমরান
  7. priyoalo@gmail.com : প্রিয়আলো ডেস্ক :
ডিসেম্বরের শেষে বাজার পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে পারে: বাণিজ্য সচিব - প্রিয় আলো

ডিসেম্বরের শেষে বাজার পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে পারে: বাণিজ্য সচিব

  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ৭ নভেম্বর, ২০২৩
  • ৩৯
Image 246876 169934171

নতুন উৎপাদিত পণ্য বাজারে আসলে ডিসেম্বরের শেষে বাজার পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে পারে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ।

মঙ্গলবার (৭ নভেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে নিজ দফতরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, দ্রব্যমূল্য কমাতে আমরা চেষ্টা করছি। তবে নতুন উৎপাদিত পণ্য বাজারে আসলে ডিসেম্বরের শেষের দিকে নিত্যপণ্যের বাজার স্বাভাবিক হতে পারে। বাজার মনিটরিংয়ের কারণেই দাম কিছুটা নিয়ন্ত্রণে রয়েছে, না হলে আরও বেশি দাম বাড়তো। আমদানির কারণে ডিম ও আলুর দাম কমছে। ডিসেম্বরের মধ্যে নতুন উৎপাদিত পণ্য বাজারে আসলে দাম কমবে। এর আগে চাপের মধ্যে থাকতে হবে।

সচিব বলেন, মৌসুমটা এমন যে বছরের শেষ পর্যায়ে, তখন বাজারে স্টক থাকে না। কৃষকের চেয়ে মধ্যস্বত্বভোগীর কাছে এই সময় পণ্য থাকে। এ কারণে এই সময়ে দাম বাড়ে। এ বছর ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দিয়েছে। এরপরও যে রপ্তানি মূল্য ভারত নির্ধারণ করেছে তাতে কেজি প্রতি ১৩০ টাকা ওপরে। দামের বিষয়ে ডিসির নেতৃত্বে স্থানীয় পর্যায়ে মনিটরিংসহ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

সিনিয়র এ সচিব বলেন, ‘এটা ঠিক যে মূল্যস্ফীতির যে হিসাব করা হয় সেখানে নিত্যপ্রয়োজনীয় যে পণ্যগুলো, সেগুলোর কিন্তু ওয়েটেজটা বেশি। যেহেতু এখানে ওয়েটেজ বেশি সেহেতু অক্টোবরে কয়েকটা পণ্যের দাম বেশি হয়ে গেছে, বিশেষ করে পেঁয়াজ, আলু ও ডিম। এটা শুধু আমাদের কারণে নয়। যেমন পেঁয়াজ কিন্তু রপ্তানি বন্ধের কারণে, ইন্ডিয়া থেকে আসছে না সেভাবে। আলুটা যেমন আমদানি বন্ধ ছিল, এখন আমরা ওপেন (আমদানি) করে দিয়েছি। তো অনেকগুলো বিষয় এখানে সম্পৃক্ত।’

‘আশা করি এটা আগামী মাস থেকে কমে আসবে। তবে ডিসেম্বরের শেষে ভালো ফল পাওয়া যাবে আমি আশা করি। আগামী একমাস হয়তো আমাদের একটু চাপের মধ্যে থাকতে হবে যেহেতু কৃষি পণ্য এটাকে জোর করে ইয়ে (উৎপাদন) করার সুযোগ নেই। হয় উৎপাদন না হয় বিদেশ থেকে আমদানি।’

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আসলে কৃষি পণ্যের বেলায় একটা জিনিস মনে রাখতে হবে, যেমন আলু কেউ যদি মজুত করে রাখে সেটা যদি সে পচিয়ে ফেলে তাহলে ব্যবসায়ীর কোন লাভ আছে? লাভ তো নাই। সুতরাং আমার যেটি মনে হয় এই ধরনের পচনশীল পণ্য যেগুলো যখন দাম বাড়ে আমাদের দেখতে হবে যে সাপ্লাইয়ে সমস্যা আছে কি না অথবা হঠাৎ কোনো কারণে ডিমান্ডও (চাহিদা) কিন্তু বেড়ে যেতে পারে।’

সিনিয়র সচিব বলেন, ‘আমাদের অবশ্যই মনিটরিং আছে। কিন্তু অবশ্যই এরপরও আমাদের কিন্তু ভরসা করতে হয় যারা বিক্রেতা, যারা বড় ব্যবসায়ী তাদের ওপরেই। কারণ প্রত্যেকটা দোকানে-দোকানে গিয়ে কিন্তু প্রতিনিয়ত আপনি পাহারা দিতে পারবেন না। সুতরাং আমরা সবাইকে, জেলা প্রশাসনকে সম্পৃক্ত করেছি।’

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved priyoalo.com © 2023.
Site Customized By NewsTech.Com
x