গুমের শিকার ব্যক্তিদের সন্ধানে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিশন গঠন করেছে সরকার। সরকারি ছুটি ছাড়া প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত পরিচালিত হবে কমিশনের কার্যক্রম।
রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টায় কমিশনের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। কমিশনের সভাপতি বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে কমিশনের কার্যালয়ে (৯৬, গুলশান এভিনিউ, ঢাকা) এই বৈঠক হয়। ইতোমধ্যে গুমের শিকার ব্যক্তিদের সন্ধানে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নবগঠিত এ কমিশন।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। এতে স্বাক্ষর করেন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উপসচিব তানভীর আহমেদ।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আইনশৃঙ্খলা প্রয়োগকারী সংস্থা তথা বাংলাদেশ পুলিশ, র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব), বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ, অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), বিশেষ শাখা, গোয়েন্দা শাখা, আনসার ব্যাটালিয়ন, জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই), প্রতিরক্ষা বাহিনী, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদফতর (ডিজিএফআই), কোস্ট গার্ডসহ দেশের আইন প্রয়োগ ও বলবৎকারী কোনও সংস্থার কোনও সদস্যের মাধ্যমে জোরপূর্বক গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানের লক্ষ্যে পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট ‘কমিশন অব ইনকোয়ারি’ গঠন করেছে সরকার।