1. imran.vusc@gmail.com : প্রিয়আলো ডেস্ক : প্রিয়আলো ডেস্ক
  2. m.editor.priyoalo@gmail.com : Farhadul Islam : Farhadul Islam
  3. priyoalo@gmail.com : প্রিয়আলো ডেস্ক :
  4. imran.vus@gmail.com : Sabana Akter : Sabana Akter
শিরোনাম
গণঅভ্যুত্থানে আহতদের আন্দোলনের অর্থ দেশ সংকটের পথে: মান্না দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে ক্রেতা হিসেবে আমি নিজেও চাপে আছি: খাদ্য উপদেষ্টা এক দফা দাবিতে আগামীকাল কাকরাইলের মারকাজ মসজিদে যাবেন সাদপন্থীরা র‍্যাবের অভিযানে রাজধানীতে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহর মৃত্যু ইন্টার মায়ামি ছাড়ার গুঞ্জনে মেসির পোস্ট, ‘আগামী মৌসুমের জন‌্য প্রস্তুত হও’ ‘আমাদের বন্ধুত্ব দেখে লোকজনের জ্বলছে’ নেপাল-ভুটান থেকে জলবিদ্যুৎ আমদানি করছে সরকার ব্রাজিলে সুপ্রিম কোর্টে বিস্ফোরণ, নিহত ১ হঠাৎ মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে মির্জা ফখরুল

আবু সাঈদের বুক গুলিতে ঝাঝরা ছিল, জোর করে ৬ বার প্রতিবেদন পরিবর্তন করা হয়: ফরেনসিক চিকিৎসক

  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২৪
  • ১৬
Abu Sayed 1 1 1024x576

রংপুরে পুলিশের গুলিতে নিহত আবু সাঈদের ফরেনসিক প্রতিবেদন প্রস্তুতকারী চিকিৎসক ও রংপুর মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগের প্রধান ডা. রাজিবুল ইসলাম বলেছেন, আবু সাঈদের বুক গুলিতে ঝাঝরা ছিল। সরকারের মন মতো প্রতিবেদন দিতে ঢাকা থেকেও তাকে হুমকি দেয়া হয়।

বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) রংপুর মেডিকেল কলেজ ক্যাম্পাসে নব নিযুক্ত অধ্যক্ষ ডা. মাহফুজুর রহমানের অপসারণ ইস্যুতে চলমান বিক্ষোভের সময় ফরেনসিক প্রতিবেদন টেম্পারিংয়ের বিষয়ে জানতে চাইলে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, আমাকে ঢাকা থেকে হুমকি দেয়া হয়েছে। বলা হয়, তুমি সরকারি চাকরি করে কীভাবে সরকারের বিপক্ষে এই রিপোর্ট দিতে পারো। চূড়ান্ত প্রতিবেদন যখন দিতে যান, তার আগে ছয়বার প্রতিবেদন পরিবর্তন করানো হয়েছিল। বলেন, সেসময় রংপুর মেডিকেলের ভাইস প্রিন্সিপাল মাহফুজার রহমান চার্জে ছিলেন, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) নেতারা ছিলেন। পুলিশ প্রশাসনের লোকও ছিলেন। তাদের সামনেই তাকে বাধ্য হয়ে প্রতিবেদনে স্বাক্ষর করতে হয়েছিল।

ডা. রাজিবুল ইসলাম বলেন, ‘ওনারা (ডা. মাহফুজসহ উপস্থিত অন্যরা) চেয়ছিলেন আমি যেন হেড ইনজুরি দিয়ে ইউরেজোনিক শক দেখিয়ে দেই। কিন্তু আমি তাদের চাপের কাছে মাথা নত করিনি। আমার রিপোর্টে উল্লেখ ছিল, ‘দ্য ডেড ওয়াজ ডিউ টু অ্যাভোব মেনশন ইনজুরিস হুইচ ওয়াজ এন্টিমন্টেম অ্যান্ড হোমিসাইডাল।’

তিনি বলেন, সবাই ভাবছে হেড ইনজুরির (মাথার আঘাত) কারণে আবু সাঈদ মারা গেছে। হেড ইনজুরি হলে সাধারণত ব্রেনে রক্তক্ষরণ থাকে। স্ক্যামবোল ফ্রাকচার থাকে। সাঈদের ক্ষেত্রে এগুলো কোনটাই ছিল না। আমি প্রচণ্ড চাপে ছিলাম। আমাকে নানাভাবে ভয় দেখানো হয়েছে।

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved priyoalo.com © 2023.
Site Customized By NewsTech.Com
x