1. imran.vusc@gmail.com : প্রিয়আলো ডেস্ক : প্রিয়আলো ডেস্ক
  2. m.editor.priyoalo@gmail.com : Farhadul Islam : Farhadul Islam
  3. priyoalo@gmail.com : প্রিয়আলো ডেস্ক :
  4. imran.vus@gmail.com : Sabana Akter : Sabana Akter
আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত জামিন পেলেন ড. ইউনূস - প্রিয় আলো
শিরোনাম
এবার জামায়াতকে নিয়ে জাতীয় ঐক্যের ডাক বিএনপির সহিংসতায় আহতদের চিকিৎসা ও উপার্জনের ব্যবস্থা করা হবে: প্রধানমন্ত্রী সহিংসতায় ঢাকায় ২০৯ মামলা, গ্রেপ্তার ২৩৫৭ সুখবর পেলেন মেহজাবীন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন পাকিস্তানি তারকা অলরাউন্ডার শোয়েব মালিক নিহত আবু সাঈদের পরিবারকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা দিলো বেরোবি শিক্ষার্থীদের রাজাকার বলিনি, বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৮ বার্তা কোটা আন্দোলনের ঘটনায় হতাহতদের জন্য জুমার পর বিশেষ দোয়া রাষ্ট্রের ওপর হামলা তারেক রহমানের নির্দেশে হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত জামিন পেলেন ড. ইউনূস

  • আপডেট সময় রবিবার, ২৮ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ১০৫
2401270608

শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় ৬ মাসের সাজার রায় চ্যালেঞ্জ করে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনের করা আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেছেন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল। একইসঙ্গে দণ্ডিত চারজনকে আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত জামিন দিয়েছে আদালত। ড. ইউনূসের আইনজীবী আবদুল্লাহ আল-মামুন এ তথ্য জানিয়েছেন।

রোববার (২৮ জানুয়ারি) সকাল ১১টায় শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে হাজির হয়ে আপিল করেন তারা। পরে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল এই আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেন ও চারজনকে জামিন দেন। একইসঙ্গে আগামী ৩ মার্চ বিচারিক আদালতের নথি আপিলেট ট্রাইব্যুনালে জমা দেওয়ার আদেশও দেয়া হয়। এর আগে ড. ইউনূসসহ চার বিবাদী সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে আসেন।

উল্লেখ্য, শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় গত ১ জানুয়ারি ৬ মাসের সাজা হয় ড. ইউনূসসহ গ্রামীণ টেলিকমের ৪ জনের। তবে ৩০ দিনের মধ্যে আপিলের শর্তে জামিন পেয়েছিলেন তারা।

এর আগে এই মামলার রায় ঘোষণার সময় ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতের বিচারক বেগম শেখ মেরিনা সুলতানা মামলাটির বিস্তারিত প্রেক্ষাপট তুলে ধরেন। বলেন, ২০২০ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি কলকারখানা অধিদফতরের পরিদর্শক গ্রামীণ টেলিকম পরিদর্শনে গিয়ে শ্রম আইনের লঙ্ঘন দেখতে পান। পরে তা সংশোধনের জন্য বিবাদীপক্ষকে ওই বছরের ১ মার্চ চিঠি দেয়া হয়। কিন্তু বিভিন্ন সংশোধনের পর গ্রামীণ টেলিকমের পক্ষ থেকে এর জবাবে ৯ মার্চ যে চিঠি দেয়া হয়েছিল, তা সন্তোষজনক ছিল না।

২০২১ সালের ১ সেপ্টেম্বর শ্রম ট্রাইব্যুনালে ড. ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলাটি করে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতর। গত বছরের ৬ জুন মামলার অভিযোগ গঠিত হয়। ২২ আগস্ট সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়, যা শেষ হয় ৯ নভেম্বর। গত ২৪ ডিসেম্বর যুক্তিতর্ক শুনানি শেষ হয়।

মামলায় অভিযোগ আনা হয়, শ্রম আইন ২০০৬ ও শ্রম বিধিমালা ২০১৫ অনুযায়ী, গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক বা কর্মচারীদের শিক্ষানবিশকাল পার হলেও তাদের নিয়োগ স্থায়ী করা হয়নি। প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শ্রমিক বা কর্মচারীদের মজুরিসহ বার্ষিক ছুটি, ছুটি নগদায়ন ও ছুটির বিপরীতে নগদ অর্থ দেয়া হয়নি। গ্রামীণ টেলিকমে শ্রমিক অংশগ্রহণ তহবিল ও কল্যাণ তহবিল গঠন করা হয়নি এবং লভ্যাংশের ৫ শতাংশের সমপরিমাণ অর্থ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন আইন অনুযায়ী গঠিত তহবিলে জমা দেয়া হয়নি।

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved priyoalo.com © 2023.
Site Customized By NewsTech.Com
x