1. imran.vusc@gmail.com : প্রিয়আলো ডেস্ক : প্রিয়আলো ডেস্ক
  2. m.editor.priyoalo@gmail.com : Farhadul Islam : Farhadul Islam
  3. priyoalo@gmail.com : প্রিয়আলো ডেস্ক :
  4. imran.vus@gmail.com : Sabana Akter : Sabana Akter
শিরোনাম
ফ্যাসিবাদীদের পলায়নে সহায়তাকারীরা বিমানবন্দরে এখনো বহাল তবিয়তে টিসিবির ১ কোটি ফ্যামিলি কার্ডধারীর ৩৭ লাখই ভুয়া: বাণিজ্য উপদেষ্টা চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে উত্তেজনা ইরানের সুপ্রিম কোর্টে ২ বিচারপতিকে গুলি করে হত্যা নারী ফুটবলারকে ‘মোটা’ বলায় নিষিদ্ধ ফেডারেশনের সভাপতি উপদেষ্টাদের সংস্কারের অধিকার কে দিয়েছে— প্রশ্ন বিএনপি নেতা আসাদুজ্জামান রিপনের ওষুধের ওপর থেকে ভ্যাট কমাতে সুপারিশ করা হয়েছে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা অবিবেচকের মতো ভ্যাট হার বাড়ানো হয়েছে: ড. দেবপ্রিয় ৪০ মাজার-দরগাহে হামলা ভাঙচুর: গ্রেপ্তার ২৩ বিদায়ী সংবাদ সম্মেলনে ব্লিনকেনকে কড়া প্রশ্ন করে নাজেহাল দুই সাংবাদিক

অবিলম্বে সমস্ত সংঘাত বন্ধের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

  • আপডেট সময় বুধবার, ১৫ মে, ২০২৪
  • ১২৭
Pm 9

ফিলিস্তিনে প্রতিদিন বিপুল সংখ্যক নারী ও শিশু মৃত্যুর সাথে লড়ছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, বাংলাদেশ যুদ্ধ নয়, শান্তির পক্ষে। অবিলম্বে সমস্ত সংঘাত বন্ধের আহ্বান জানান সরকার প্রধান।

বুধবার (১৫ মে) সকালে রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ‘আইসিপিডি থার্টি গ্লোবাঁল ডায়ালগ অন ডেমোগ্রাফিক ডাইভার্সিটি অ্যান্ড সাসটেইনেবল ডেভলপমেন্ট’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০১ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত আমরা সরকারে ছিলাম না। ২০০১ সালে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয়। আমাদের দেশের মানুষ যে প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা পাবে সেই সুযোগটা বন্ধ হয়ে যায়। ফলে জনসংখ্যা এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় স্থবিরতা নেমে আসে।

শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার দায়িত্ব নিয়ে সকলের জন্য প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে স্বাস্থ্য নীতি প্রণয়ন করেছে। সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে সারাদেশে ১৮ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক নির্মাণ করা হয়েছে। যেখানে বর্তমানে ১৪ হাজারেরও বেশি কমিউনিটি ক্লিনিক চালু আছে যাতে ৩০ প্রকারের ওষুধ বিনামূল্যে প্রদান করা হয়। এছাড়া ৩ হাজার ২০০ ক্লিনিকের মাধ্যমে মা ও শিশুকে সেবা দেয়া হচ্ছে। নারীদের শুধু ভুক্তভোগী হিসেবে না দেখে তাদের পরিবর্তনের চালিকা শক্তি হিসেবে ভাবতে হবে।

তিনি আরও বলেন, সরকারি-বেসরকারি অফিস-আদালত, ব্যাংক-বীমা, শপিং মল, রেল স্টেশনসহ বিভিন্ন জায়গায় ব্রেস্ট ফিডিং কর্নার স্থাপন করা হয়েছে। একইসঙ্গে সরকারি-বেসরকারি প্রতিটি কর্মস্থলে ‘শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র’ স্থাপনের নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। গত ১৫ বছরে এসব উদ্যোগের ফলে বর্তমানে বাংলাদেশে শিশুমৃত্যু হার প্রতি হাজারে ২১ জন; যা ২০০৬ সালে ছিল হাজারে ৮৪ জন। একইভাবে মাতৃমৃত্যু হার প্রতি লাখে ২০০৬ সালের ৩৭০ জন থেকে ১৩৬ জনে হ্রাস পেয়েছে।

এ জাতীয় আরো খবর
© All rights reserved priyoalo.com © 2023.
Site Customized By NewsTech.Com
x